Beautiful beauty in Sitakunda | অপরূপ সৌন্দর্যের সীতাকুন্ডে
![]() |
ভ্রমন প্রিয় বাঙ্গালি আমরা সবাই। মানুষের যেমন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের প্রয়োজন, তেমনি, মনরে তৃপ্তি মিঠানোর প্রয়োজন। প্রত্যেকটা মানুষের কিছু না কিছু ইচ্ছা থাকে। ঠিক তেমনি আমার প্রিয় ইচ্ছা হলো ভ্রমন করা। আর সে জন্য আমরা কযেকজন বন্ধু মিলে ঠিক করলাম এবার আমরা চট্টগ্রাম-সীতাকুন্ডতে যাবো। এর পরের দিন আমরা সকাল বেলা ট্রেন যোগে সীতাকুন্ডোর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম, ফেনি থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে ট্রেনে করে যেতে প্রায় ১ ঘন্টা ২০ মিনিটি সময় লেগেছে। সীতাতুন্ড স্টেশন থেকে সিএনজি যোগে আমরা সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথ পাহাড় গেলাম। সিএনজি থেকে নেমেই চারপাশের দৃশ্যগুলো দেখে সত্যিই আমি মুগ্ধ ।
চন্দ্রনাথ পাহাড়ের সবচেয়ে
বড়
আকর্ষন
চন্দ্রনাথ
মন্দির ,এটি
পাহাড়ের
চূড়ায়
অবস্থিত
যা
ব্রিটিশরা
স্থাপন
করেছিল
আর
এই
চন্দ্রনাথ
পাহাড়টি
মাটি
থেকে
প্রায়
১২০০
ফিট
উঁচা
এবং
এর
সিড়ি
গুলো
খুব
বিপজ্জনক। কিন্তু এর
চার
পাশের
দৃশ্য
গুলো
অনেক
সুন্দর
তাই
কষ্ট
অনুভব
হয়না। পাহাড়ি এলাকা
হওয়ায়
ওখানে
আমরা
পাহাড়ি
কলা, পাহাড়ি
কমলা, এবং
পাহাড়ি পেয়ারা খেলাম আমরা
চন্দ্রনাথ
পাহাড়ে
প্রায়
৮ ঘন্টা
ছিলাম
এবং
দুপুর
১২
টার
দিকে
চন্দ্রনাথ
থেকে
সীতাকুন্ড
বাজারের
দিকে
গেলাম
।
সেখানে খুব সুন্দর
একটা
রেস্টুরেন্ট
ছিল
যা
পুরোটা
বাঁশ
দিয়ে
তৈরি, আমরা
সেই
হোটেলে
দুপুরে
খাওয়া
দাওয়া
করলাম।
তারপর আমরা
সীতাকুন্ড
বাজার
থেকে
গুলিয়া
খালী
সী
বিচের
দিকে
গেলাম, সেখানে
যেতে
প্রায়
১ ঘন্টা
সময়
লেগেছে , সেখানকার
দৃশ্য
আরো
অনেক
সুন্দর
ছিল। যা কেউ
না
গেলে
অনুভব
করতে
পারবে
না, গুলিয়া
খালী
সী
বিচ
টা
অনকে
কিছুর
জন্য
বিখ্যাত, এর
প্রধান
হলো
মাছ, বর্ষার
মৈাসূমে
সামুদ্রিক
মাছ
গুলো
জোয়ারে
সাথে
খালে
বিলে
উঠে
আসে
পরে
জেলেরা
সেখান
থেকে
মাছ
সংগ্রহ
করে। তারপর সেখানে
রয়েছে
বন্য
হরিণ,। আর
সবচেয়ে
আনন্দের
দৃশ্যটা
হলো
সূর্যস্তরের
দৃশ্যটা, যা
দেখে
মনে
হয়
সূর্যটা
আকাশ
থেকে
বঙ্গোপসাগরে ডুবে
যাচ্ছে। সত্যি আমার
জীবনে
এইসব
দৃশ্য
গুলো
ভুলার
মতো
না। গুলিয়া খালী
সী
বিচে
আমরা
প্রায়
সন্ধ্যা
৬টা
পর্যন্ত
ছিলাম,সেখান
থেকে
আমরা
আবার
ফিরে
এলাম
সীতাকুন্ড
বাজারে, আর
সীতাকুন্ড
বাজার
থেকে
আমরা
বাসে
করে
চট্টগ্রাম
চলে
গেলাম
। চট্টগ্রাম
গিয়ে
আমরা
হোটেল
সৈকতে
উঠলাম
সেখানে
আমরা
রাত
থাকার
পর
সকাল
৭ টায়
ট্রেনে
করে
আমরা
ফেনি
এসে
পৌছালাম।
মানুষের স্মৃতির
পাতায় অনেক কিছু রয়ে
যায় ঠিক তেমনি এই দিনরে
ভ্রমণের
কথাটাও
আমরা
জীবনের
স্মৃতির
পাতায়
আবদ্ধ!
লেখা পাঠিয়েছেনঃ
মোজাম্মেল হোসেন
ডিপ্লোমা ইন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং(২য় পর্ব)
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট,
তেজগাও,ঢাকা-১২০৮
ডিপ্লোমা ইন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং(২য় পর্ব)
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট,
তেজগাও,ঢাকা-১২০৮
No comments